
আপনকথার উদ্যোগে আদিবাসী সংগ্রহশালা তৈরি হয়েছে। এই সংগ্রহশালা তৈরির নিয়ে আমাদের ভাবনা-
প্রয়োজনীয়তা:-
সংস্কৃতির সংরক্ষণ: আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ করতে। শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি: স্থানীয় এবং বহিরাগত জনগণের মধ্যে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সম্পর্কে জ্ঞান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
ঐতিহ্যের স্থানান্তর: নতুন প্রজন্মের মধ্যে তাদের পূর্বপুরুষদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বজায় রাখতে উদ্বুদ্ধ করা।
গবেষণা ও অধ্যয়ন: আদিবাসী ইতিহাস, সমাজ ও সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা করার সুযোগ তৈরি করা।
পর্যটন উন্নয়ন: পর্যটকদের আকর্ষণ করে স্থানীয় অর্থনীতিকে উন্নয়ন করা।
লক্ষ্য:
ঐতিহাসিক দলিল সংগ্রহ: আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন ঐতিহাসিক দলিল, শিল্পকর্ম, হাতিয়ার, পোশাক, এবং অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী সামগ্রী সংগ্রহ এবং প্রদর্শন করা।
শিক্ষা কার্যক্রম চালানো: বিভিন্ন ওয়ার্কশপ, সেমিনার, এবং প্রদর্শনী আয়োজন করে স্থানীয় শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণের মধ্যে আদিবাসী সংস্কৃতি সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।
গবেষণার সুযোগ প্রদান: গবেষকদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা যাতে তারা আদিবাসী জনগোষ্ঠী নিয়ে গভীরভাবে গবেষণা করতে পারে।
সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও প্রচার: আদিবাসী ভাষা, নাচ, গান, এবং অন্যান্য শিল্পকর্ম সংরক্ষণ এবং প্রচার করা।
স্থানীয় সম্পৃক্ততা: আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সদস্যদের সক্রিয়ভাবে সংগ্রহশালার কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করা এবং তাদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া।
উত্তরবঙ্গের আদিবাসী সংগ্রহশালা স্থানীয় আদিবাসী জনগোষ্ঠীর ইতিহাস ও সংস্কৃতি সংরক্ষণ এবং প্রচারের মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, যা স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তাদের সম্মান ও গুরুত্ব বৃদ্ধি করতে সহায়ক হবে।
প্রয়োজনীয়তা:-
সংস্কৃতির সংরক্ষণ: আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ করতে। শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি: স্থানীয় এবং বহিরাগত জনগণের মধ্যে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সম্পর্কে জ্ঞান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
ঐতিহ্যের স্থানান্তর: নতুন প্রজন্মের মধ্যে তাদের পূর্বপুরুষদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বজায় রাখতে উদ্বুদ্ধ করা।
গবেষণা ও অধ্যয়ন: আদিবাসী ইতিহাস, সমাজ ও সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা করার সুযোগ তৈরি করা।
পর্যটন উন্নয়ন: পর্যটকদের আকর্ষণ করে স্থানীয় অর্থনীতিকে উন্নয়ন করা।
লক্ষ্য:
ঐতিহাসিক দলিল সংগ্রহ: আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন ঐতিহাসিক দলিল, শিল্পকর্ম, হাতিয়ার, পোশাক, এবং অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী সামগ্রী সংগ্রহ এবং প্রদর্শন করা।
শিক্ষা কার্যক্রম চালানো: বিভিন্ন ওয়ার্কশপ, সেমিনার, এবং প্রদর্শনী আয়োজন করে স্থানীয় শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণের মধ্যে আদিবাসী সংস্কৃতি সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।
গবেষণার সুযোগ প্রদান: গবেষকদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা যাতে তারা আদিবাসী জনগোষ্ঠী নিয়ে গভীরভাবে গবেষণা করতে পারে।
সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও প্রচার: আদিবাসী ভাষা, নাচ, গান, এবং অন্যান্য শিল্পকর্ম সংরক্ষণ এবং প্রচার করা।
স্থানীয় সম্পৃক্ততা: আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সদস্যদের সক্রিয়ভাবে সংগ্রহশালার কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করা এবং তাদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া।
উত্তরবঙ্গের আদিবাসী সংগ্রহশালা স্থানীয় আদিবাসী জনগোষ্ঠীর ইতিহাস ও সংস্কৃতি সংরক্ষণ এবং প্রচারের মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, যা স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তাদের সম্মান ও গুরুত্ব বৃদ্ধি করতে সহায়ক হবে।
