পরিচালক মন্ডলী
ড. দীপক কুমার রায়
প্রধান উপদেষ্টা – উপাচার্য, রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়

পরিচিতি: জন্ম ১৯৭০, জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি থানার অন্তর্গত বেতগাড়া গ্রামে। প্রাথমিক পাঠ বেতগাড়া নিউ কলোনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘বঙ্গ ভাষা ও সাহিত্য’ বিভাগে এম এ এবং ২০০৭ পি-এইচ ডি ডিগ্রি লাভ করেন। গবেষণার বিষয় ছিল ‘বাংলা ও বোড়ো ভাষা: একটি তুলনামূলক অধ্যয়ন’।
ছাত্র জীবন থেকে লোকায়ত সংস্কৃতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে পড়েন তিনি। কর্মসূত্রে প্রথম যৌবনে যুক্ত হয়ে অসমের কোকরাঝাড় কলেজে (পরবর্তীকালে কোকরাঝাড় গভ. কলেজ), বাংলা বিভাগে অধ্যাপনার পাশাপাশি বোড়ো, রাজবংশী, গারো, জলদা, রাভা, ওরাও, সাঁওতাল প্রভৃতি জাতি- জনজাতির ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে তিনি অনুসন্ধান ও গবেষণা করেন। ২০০৮-এ উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। নিয়মিত প্রবন্ধ লেখেন বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়।
প্রফেসর দীপক কুমার রায় ইতিমধ্যে মনীষী পঞ্চানন বর্মা সম্পর্কিত গবেষণা, অনুসন্ধানে নতুন তথ্য সংযোজন করেছেন। ২০০৮ সালে প্রকাশিত ‘মনীষী পঞ্চানন ও অসম’ গ্রন্থটি রচনার মধ্য দিয়ে পঞ্চানন চর্চা শুরু করেন। বর্তমানে রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং বাংলা বিভাগের প্রফেসর, ডিরেক্টর, সেন্টার ফর ফোকলোর স্ট্যাডিজ, রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। অসমের কোকরাঝাড় সরকারি মহাবিদ্যালয়ে এবং উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন তিনি। ভাষাবিজ্ঞান, লোকসংস্কৃতি এবং কোচবিহারের সাহিত্য চর্চা বিষয়ক গ্রন্থ লিখেছেন তিনি প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ২৬টি।
ছাত্র জীবন থেকে লোকায়ত সংস্কৃতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে পড়েন তিনি। কর্মসূত্রে প্রথম যৌবনে যুক্ত হয়ে অসমের কোকরাঝাড় কলেজে (পরবর্তীকালে কোকরাঝাড় গভ. কলেজ), বাংলা বিভাগে অধ্যাপনার পাশাপাশি বোড়ো, রাজবংশী, গারো, জলদা, রাভা, ওরাও, সাঁওতাল প্রভৃতি জাতি- জনজাতির ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে তিনি অনুসন্ধান ও গবেষণা করেন। ২০০৮-এ উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। নিয়মিত প্রবন্ধ লেখেন বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়।
প্রফেসর দীপক কুমার রায় ইতিমধ্যে মনীষী পঞ্চানন বর্মা সম্পর্কিত গবেষণা, অনুসন্ধানে নতুন তথ্য সংযোজন করেছেন। ২০০৮ সালে প্রকাশিত ‘মনীষী পঞ্চানন ও অসম’ গ্রন্থটি রচনার মধ্য দিয়ে পঞ্চানন চর্চা শুরু করেন। বর্তমানে রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং বাংলা বিভাগের প্রফেসর, ডিরেক্টর, সেন্টার ফর ফোকলোর স্ট্যাডিজ, রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। অসমের কোকরাঝাড় সরকারি মহাবিদ্যালয়ে এবং উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন তিনি। ভাষাবিজ্ঞান, লোকসংস্কৃতি এবং কোচবিহারের সাহিত্য চর্চা বিষয়ক গ্রন্থ লিখেছেন তিনি প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ২৬টি।
শ্রী প্রমোদ নাথ
সভাপতি – বঙ্গরত্ন, লোকসংস্কৃতি গবেষক

পরিচিতি: লোকচর্চার পথিক প্রমোদ নাথ জন্ম ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৬ সালে বর্তমান বাংলাদেশের ময়মনসিং জেলার মুক্তাগাছায়। প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ডুয়ার্স লোকসংস্কৃতি আকাদেমি। ক্ষেত্র সমীক্ষা ও অনুসন্ধানের মধ্য দিয়ে উত্তরের লোকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে যুক্ত এবং এ বিষয়ে প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা চুয়ান্নটি(৫৪)। সম্পাদনা করেন লোকসংস্কৃতি বিষয়ক পত্রিকা ‘লোকশ্বর’। ২০১১ সালে লিটল ম্যাগাজিন মেলায় বাংলা আকাদেমি থেকে পেয়েছেন এই পত্রিকার জন্য পুরস্কার ও সংবর্ধনা। প্রতিষ্ঠা করেছেন লোকসংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র- ‘লৌকিক’।
‘আপনকথা’ গবেষণা কেন্দ্রে বর্তমান সভাপতি। আদিবাসী সংস্কৃতিচর্চার জীবনশিল্পী সংস্কৃতি কেন্দ্র সামালী, জোকা, কলকাতা থেকে ২০০৭, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের’ফ্যাকাল্টি-অফ-ভিসুয়াল-আর্টস’ বিভাগ থেকে ২০১৫ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তর আয়োজিত ‘চা ও আদিবাসী উৎসব’ থেকে ২০১৭ সালে এবং সম্প্রীতি আকাদেমি, কলকাতা থেকে পেয়েছেন বিশেষ পুরস্কার ও সংবর্ধনা।
সম্প্রতি (২০১৯) ঢাকা বাংলাদেশ রাইটার্স ইন্টারন্যাশনাল থেকে সাহিত্যচর্চার জন্য এবং ‘বাংলাদেশ-নেপাল মৈত্রী উৎসব’ থেকে পেয়েছেন। বিশেষ সম্মান ও পুরস্কার। সংবর্ধিত হয়েছেন বাংলাদেশ লেখক পরিষদ থেকেও। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ‘বঙ্গরত্ন’ সম্মানে সম্মানিত হয়েছেন ২০২১ সালে। বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া থেকে পেয়েছেন ‘টেরাকোটা’ সম্মান, ২০২২ সালে। এ ছাড়াও পেয়েছেন বহু সম্মান ও পুরস্কার। অংশগ্রহণ করেছেন অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আলোচনা সভায়। বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারকর্মী।
‘আপনকথা’ গবেষণা কেন্দ্রে বর্তমান সভাপতি। আদিবাসী সংস্কৃতিচর্চার জীবনশিল্পী সংস্কৃতি কেন্দ্র সামালী, জোকা, কলকাতা থেকে ২০০৭, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের’ফ্যাকাল্টি-অফ-ভিসুয়াল-আর্টস’ বিভাগ থেকে ২০১৫ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তর আয়োজিত ‘চা ও আদিবাসী উৎসব’ থেকে ২০১৭ সালে এবং সম্প্রীতি আকাদেমি, কলকাতা থেকে পেয়েছেন বিশেষ পুরস্কার ও সংবর্ধনা।
সম্প্রতি (২০১৯) ঢাকা বাংলাদেশ রাইটার্স ইন্টারন্যাশনাল থেকে সাহিত্যচর্চার জন্য এবং ‘বাংলাদেশ-নেপাল মৈত্রী উৎসব’ থেকে পেয়েছেন। বিশেষ সম্মান ও পুরস্কার। সংবর্ধিত হয়েছেন বাংলাদেশ লেখক পরিষদ থেকেও। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ‘বঙ্গরত্ন’ সম্মানে সম্মানিত হয়েছেন ২০২১ সালে। বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া থেকে পেয়েছেন ‘টেরাকোটা’ সম্মান, ২০২২ সালে। এ ছাড়াও পেয়েছেন বহু সম্মান ও পুরস্কার। অংশগ্রহণ করেছেন অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আলোচনা সভায়। বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারকর্মী।
প্রমোদ নাথের প্রকাশিত গ্রন্থের তালিকা:-
ক্রম সংখ্যা | গ্রন্থের নাম | বছর |
---|---|---|
০১ | ডুয়ার্সের জনজাতি | ২০০২ |
০২ | ডুয়ার্সের আদিবাসী সাহিত্যচর্চা | ২০০৫ |
০৩ | প্রান্তীয় উত্তরবঙ্গের লোককবি | ২০০৫ |
০৪ | প্রান্তীয় উত্তরবঙ্গের জনজাতি (১ম সংস্করণ) | ২০০৫ |
০৫ | মেঘ মেয়ে (কাব্যগ্রন্থ) | ২০০৫ |
০৬ | মেচ সংস্কৃতির আঙিনায় | ২০০৬ |
০৭ | উত্তরবঙ্গের আদিবাসী জনজীবনে বিয়ের গান | ২০০৭ |
০৮ | ডুয়ার্সে নেপালি সাহিত্যচর্চা | ২০০৮ |
০৯ | মেচ সমাজ ও সংস্কৃতি | ২০০৮ |
১০ | উত্তরবঙ্গের আদিবাসী জনজীবনে পূজাপার্বণ | ২০০৮ |
১১ | উত্তরবঙ্গের লোকজীবনে প্রচলিত ধাঁধা | ২০০৯ |
১২ | উত্তরবঙ্গ দর্পণ, ১ম খণ্ড (সম্পাদিত) | ২০০৯ |
১৩ | উত্তরবঙ্গ দর্পণ, ২য় খণ্ড (সম্পাদিত) | ২০১০ |
১৪ | লোকায়ত আঙিনায় উত্তরবঙ্গ (সম্পাদিত) | ২০১০ |
১৫ | তামাঙ | ২০১১ |
১৬ | উত্তরবঙ্গের আদিবাসী পরিচয় | ২০১১ |
১৭ | উত্তরবঙ্গের আঞ্চলিক শব্দকোষ (সম্পাদিত) | ২০১১ |
১৮ | উত্তরবঙ্গের আদিবাসী উৎসব | ২০১২ |
১৯ | উত্তরবঙ্গের আদিবাসী মেচ সমাজ ও সংস্কৃতি | ২০১২ |
২০ | মগর সমাজ ও সংস্কৃতি | ২০১৩ |
২১ | উত্তরের রবীন্দ্রনাথ (সম্পাদিত) | ২০১৩ |
২২ | উত্তরের আদিবাসী লোককথা | ২০১৪ |
২৩ | উত্তরের লোকজীবনে লোকঔষধী | ২০১৪ |
২৪ | উত্তরবঙ্গের ভাষা সমীক্ষা | ২০১৫ |
২৫ | প্রান্তীয় উত্তরবঙ্গের জনজাতি (২য় সংস্করণ) | ২০১৫ |
২৬ | উত্তরবঙ্গের লোকজীবনে খাদ্য ও পানীয় | ২০১৫ |
২৭ | উত্তরের আদিম আদিবাসী টোটো সম্প্রদায়ের লোকপ্রযুক্তি | ২০১৬ |
২৮ | উত্তরের আদিবাসী শিল্প-সংস্কৃতির নানা দিগন্ত | ২০১৬ |
২৯ | এক আকাশ অনেক মানুষ (জনজাতির কবিতা সংকলন) | ২০১৬ |
৩০ | একুশ শতকে টোটো সমাজ ও সংস্কৃতি | ২০১৭ |
৩১ | উত্তরবঙ্গের নেপালি সমাজ ও সংস্কৃতি | ২০১৭ |
৩২ | জন্ম-মৃত্যু-বিবাহের আলোকে উত্তরবঙ্গের আদিবাসী সমাজ | ২০১৭ |
৩৩ | উত্তরের লোকসংস্কৃতির নানা দিগন্ত (সম্পাদিত) | ২০১৭ |
৩৪ | শেরপা সমাজ ও সংস্কৃতি | ২০১৮ |
৩৫ | লিমু সমাজ ও সংস্কৃতি | ২০১৮ |
৩৬ | উত্তরের আদিবাসী নৃত্যচর্চা | ২০১৮ |
৩৭ | ইতিকথায় আলিপুরদুয়ার (সম্পাদিক) | ২০১৮ |
৩৮ | অসুর সমাজ ও সংস্কৃতি | ২০১৯ |
৩৯ | আদিম আদিবাসী টোটো লোককথা | ২০১৯ |
৪০ | মাহালি সমাজ ও সংস্কৃতি | ২০১৯ |
৪১ | পশ্চিমবঙ্গের আদিম আদিবাসী পরিচয় | ২০১৯ |
৪২ | মগর সমাজ ও সংস্কৃতি (হিন্দি অনুবাদ) | ২০১৯ |
৪৩ | শেরপা সমাজ ও সংস্কৃতি (হিন্দি অনুবাদ) | ২০১৯ |
৪৪ | শেরপা সমাজ ও সংস্কৃতি (নেপালি অনুবাদ) | ২০২০ |
৪৫ | প্রান্তীয় উত্তরবঙ্গের লোকনাটক | ২০২১ |
৪৬ | আদিম আদিবাসী টোটো | ২০২১ |
৪৭ | স্বাধীনতা আন্দোলনে উত্তরবঙ্গের আদিবাসী সমাজ | ২০২১ |
৪৮ | আদিবাসী চা-শ্রমিকের জন্ম-মৃত্যু ও বিবাহ প্রথা | ২০২১ |
৪৯ | উত্তরের আদিবাসী মুখোশ-শিল্প | ২০২১ |
৫০ | আদিবাসী মেচ লোককথা | ২০২২ |
৫১ | আদিম জনজাতি টোটো সমাজ জীবনে নারী | ২০২৩ |
৫২ | নীলকান্ত মুখোপাধ্যায় স্মারক গ্রন্থ (সম্পাদিত) | ২০২৩ |
৫৩ | আপন কথা (আদিবাসী প্রবন্ধ সংকলন) / (সম্পাদিত) | ২০২৪ |
৫৪ | দুই বাংলার লোককথা, (ভারত-বাংলাদেশ) / (সম্পাদিত) | ২০২৪ |
শ্রীমতী শীলা সরকার
সহ সভাপতি – লেখক

পরিচিতি: জন্ম ২৫ শে ফেব্রুয়ারি ১৯৮১ সালের আলিপুরদুয়ার জেলার বারোবিশায়। ১৯৯৭ সালে মাধ্যমিক । ১৯৯৯ উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ। ২০২০ সালে স্নাতক । ২০০৭ সালে বেসরকারি সংস্থায় চাকরি এবং ২০১১ তে বন্ধন মাইক্রো ফাইন্যান্স অফিসে স্বাস্থ্য বিভাগে চাকুরীতে যোগদান । এরপর ২০১৩ সালে প্রথম জলপাইগুড়ি জেলার জেলা পরিষদের তিন নং আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে জেলা পরিষদের কর্মদক্ষ । ২০১৮ সালে পুনরায় পঞ্চায়েত নির্বাচনে জেলা পরিষদের সেই আসনেই জয় লাভ করে আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সভাধিপতি নির্বাচিত।
সেই সুবাদে জেলার সমস্ত স্তরের মানুষের সঙ্গে সামাজিক কাজ কর্মের মধ্য দিয়ে কবিতা লেখার প্রয়াস। কবিতার মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন স্তরের অনুভূতি গুলি ফুটে উঠেছে । “নিঃশব্দ তরঙ্গ” চতুর্থ কাব্যগ্রন্থ। প্রথম কাব্যগ্রন্থ “আকাশ প্রান্ত” ২০২১ সালের ৬ অক্টোবর প্রকাশিত হয়েছে । দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘শেষ প্রহর’ ১লা জুলাই ২০২২ প্রকাশিত হয়েছে। তৃতীয় কাব্য গ্রন্থ ‘প্রত্যক্ষণ’ ২০২৩ সালের জানুয়ারীতে, চতুর্থ কাব্য ‘নিঃশব্দ তরঙ্গ’ ২০২৪ সালের প্রকাশিত হয় ৫ মে। এছাড়াও ডুয়ার্স সমাচার, শব্দ বৃষ্টি,লোকমানস, আলিপুরদুয়ার বইমেলা সংখ্যায়, মন্দাক্রান্তা প্রভৃতি পত্রিকায় কবিতা ও উত্তর প্রসঙ্গ পত্রিকায় স্থানিক ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কিত প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। আলিপুরদুয়ার জেলা থেকে শীলা সরকার ও পার্থ সাহার যৌথ সম্পাদনায় স্থানীয় ইতিহাস চর্চা ভাষা সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক “…এবং প্রবাহমান” নামক পত্রিকা প্রকাশিত হচ্ছে।
সেই সুবাদে জেলার সমস্ত স্তরের মানুষের সঙ্গে সামাজিক কাজ কর্মের মধ্য দিয়ে কবিতা লেখার প্রয়াস। কবিতার মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন স্তরের অনুভূতি গুলি ফুটে উঠেছে । “নিঃশব্দ তরঙ্গ” চতুর্থ কাব্যগ্রন্থ। প্রথম কাব্যগ্রন্থ “আকাশ প্রান্ত” ২০২১ সালের ৬ অক্টোবর প্রকাশিত হয়েছে । দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘শেষ প্রহর’ ১লা জুলাই ২০২২ প্রকাশিত হয়েছে। তৃতীয় কাব্য গ্রন্থ ‘প্রত্যক্ষণ’ ২০২৩ সালের জানুয়ারীতে, চতুর্থ কাব্য ‘নিঃশব্দ তরঙ্গ’ ২০২৪ সালের প্রকাশিত হয় ৫ মে। এছাড়াও ডুয়ার্স সমাচার, শব্দ বৃষ্টি,লোকমানস, আলিপুরদুয়ার বইমেলা সংখ্যায়, মন্দাক্রান্তা প্রভৃতি পত্রিকায় কবিতা ও উত্তর প্রসঙ্গ পত্রিকায় স্থানিক ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কিত প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। আলিপুরদুয়ার জেলা থেকে শীলা সরকার ও পার্থ সাহার যৌথ সম্পাদনায় স্থানীয় ইতিহাস চর্চা ভাষা সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক “…এবং প্রবাহমান” নামক পত্রিকা প্রকাশিত হচ্ছে।
ড. পার্থ সাহা
সম্পাদক – শিক্ষক

পরিচিতি: জন্ম ৫ জুলাই ১৯৮৭ সাল, তৎকালীন জলপাইগুড়ি জেলায় (বর্তমানে আলিপুরদুয়ার জেলা)। অরণ্য-নদনদী লালিত প্রান্তিক আলিপুরদুয়ার শহরে বেড়ে ওঠা। আলিপুরদুয়ার মহাবিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতক এবং উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পড়াশোনা। রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দিব্যেন্দু পালিতের ছোটগল্প নিয়ে পিএইচ.ডি. ডিগ্রী লাভ।
পেশায় শিক্ষক, নেশায় ‘আলিপুরদুয়ার মানবিক মুখ’ নামক সামাজিক সংগঠনের বিশ্বস্ত সৈনিক। পিছিয়ে থাকা আদিবাসী শিশু-কিশোরদের শিক্ষা, ডুয়ার্সের বিভিন্ন ভাষা-সাহিত্য-স্থানীয় ইতিহাস সংরক্ষণ, চর্চা ও বিকাশের জন্য সৃষ্টি করেছেন ‘আপনকথা’ । বর্তমান সামাজিক অবক্ষয় ও নৈরাশ্যের যুগে দাঁড়িয়ে বিশ্বাস রাখেন মানবিকতায়, স্বপ্ন দেখেন সমাজের গাঢ় অন্ধকার ছাপিয়ে ভোরের আলো ফোটার।
পেশায় শিক্ষক, নেশায় ‘আলিপুরদুয়ার মানবিক মুখ’ নামক সামাজিক সংগঠনের বিশ্বস্ত সৈনিক। পিছিয়ে থাকা আদিবাসী শিশু-কিশোরদের শিক্ষা, ডুয়ার্সের বিভিন্ন ভাষা-সাহিত্য-স্থানীয় ইতিহাস সংরক্ষণ, চর্চা ও বিকাশের জন্য সৃষ্টি করেছেন ‘আপনকথা’ । বর্তমান সামাজিক অবক্ষয় ও নৈরাশ্যের যুগে দাঁড়িয়ে বিশ্বাস রাখেন মানবিকতায়, স্বপ্ন দেখেন সমাজের গাঢ় অন্ধকার ছাপিয়ে ভোরের আলো ফোটার।
শ্রীমতী মৌসুমী কর
কোষাধ্যক্ষ – শিক্ষিকা

পরিচিতি: জন্ম ৮ই এপ্রিল ১৯৮২, অবিভক্ত জলপাইগুড়ি জেলার আলিপুরদুয়ার মহকুমা হাসপাতালে। শৈশব ও বেড়ে ওঠা কালচিনি ব্লকের নিউ হাসিমারাতে। একদিকে চা পাতা বাগান ঘেরা সবুজ অন্যদিকে বিভিন্ন জনজাতির বৈচিত্র্যের সমাবেশ সবমিলিয়ে ছোট্ট এক জনপদ নিউ হাসিমারা। আলিপুরদুয়ার মহাবিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতোকত্তর। ২০০৭ সালে শিক্ষকতার পেশায় আসা, বর্তমানে আলিপুরদুয়ার নিউটাউন গার্লস উচ্চবিদ্যালয়ে শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরতা।
আলিপুরদুয়ার মানবিক মুখ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের এক সহযোদ্ধা। শিশু- কিশোরদের নিজস্ব লেখনী পত্রিকা তেপান্তরের মাঠের সম্পাদিকা। ছোটোবেলা থেকে বেড়ে ওঠা সবটাই এমন একটি স্থানে যেখানে দেখেছি, চা-শ্রমিকদের জীবনের লড়াই, কোথায় যেন অবহেলা, প্রাপ্য টাকে না পাওয়া। চাই সমাজের পিছিয়ে পড়া আদিবাসী জনজাতিরা সর্বক্ষেত্রে এগিয়ে আসুক, ডুয়ার্সের ভূমিপুত্র কন্যারা রচনা করুক ডুয়ার্সের নিজস্ব কাহিনী।
আলিপুরদুয়ার মানবিক মুখ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের এক সহযোদ্ধা। শিশু- কিশোরদের নিজস্ব লেখনী পত্রিকা তেপান্তরের মাঠের সম্পাদিকা। ছোটোবেলা থেকে বেড়ে ওঠা সবটাই এমন একটি স্থানে যেখানে দেখেছি, চা-শ্রমিকদের জীবনের লড়াই, কোথায় যেন অবহেলা, প্রাপ্য টাকে না পাওয়া। চাই সমাজের পিছিয়ে পড়া আদিবাসী জনজাতিরা সর্বক্ষেত্রে এগিয়ে আসুক, ডুয়ার্সের ভূমিপুত্র কন্যারা রচনা করুক ডুয়ার্সের নিজস্ব কাহিনী।